প্রকাশ : ২১ মার্চ ২০২৫
আপডেট : ২২ মার্চ ২০২৫
ফেসবুক পোস্টে উপদেষ্টা লেখেন, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো ঢেলে সাজাতে আমরা গত কয়েকমাস কাজ করেছি। খুবই জটিল প্রক্রিয়া ছিল সব প্রতিষ্ঠানে আস্থা ও সক্রিয়তা ফেরত আনা। শক্তিশালী, জবাবদিহিমূলক এবং কার্যকর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ছাড়া আমরা এগোতে পারব না।
তিনি লেখেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ভালো পারফরম্যান্সের ভিত্তি হলো পুনর্গঠিত বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান।
তিনি আরও লেখেন, সরকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যকার অপরাধীদের শাস্তি, পদচ্যুতি ও বিচারের আওতায় এনেছে। তদন্ত সাপেক্ষে অন্যদেরও আনা হবে। এছাড়া সব প্রতিষ্ঠানকেই নিজেদের হাত পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু কোনোভাবেই রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে জনগণকে দাঁড় করানো যাবে না।
উপদেষ্টা লেখেন, দেড় দশকের ফ্যাসিবাদ অনেক কলকবজা রেখে গেছে। সেগুলো সংস্কার ও বদলানোর প্রক্রিয়া গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক হতে হবে। ঐক্য রিকারেন্ট হোক, ভায়োলেন্স না। স্থিতিশীল রাষ্ট্রে আমরা সংস্কার ও বিচারের কাজ আরও দ্রুততার সঙ্গে করতে পারব।