ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ১৯ জুন ২০২৫
আপডেট : ১৯ জুন ২০২৫
সপ্তম দিনে প্রবেশ করেছে ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত, যেখানে দুই দেশ অভিন্নভাবে একে অপরের রণনীতির বিরুদ্ধে তরবারী উঁচিয়ে চলেছে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ইরান এক বড় পরিসরের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে, যার শিকার হয়েছে ইসরায়েলের কৌশলগত ও বেসামরিক স্থাপনা।
আইডিএফ সি৪১ — ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কমান্ড অ্যান্ড গোয়েন্দা সদরদপ্তর
গ্যাভ-ই্যম টেকনোলজি পার্ক — সামরিক গোয়েন্দা শিবির
Soroka Medical Center — ১,০০০ শয্যার হাসপাতাল সংলগ্ন
তেল আবিব স্টক এক্সচেঞ্জ ভবন — বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্রে ব্যাপক ক্ষতি
ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা IRNA জানান, বৃহস্পতিবার সকালের দিকে প্রায় ২৫টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয় politico.com+1apnews.com+1cbsnews.com। এসব আঘাতে শকওয়েভের কারণে সোরোকা হাসপাতাল এবং তেল আবিব স্টক এক্সচেঞ্জ উচ্চমাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় ।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, ইরানের সর্বশেষ হামলায় ৩২–৪৭ জন হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে , যদিও বর্ণিত তথ্য অস্থায়ী রিপোর্ট ভিত্তিক।
ইসরায়েলি স্বাস্থ্যমন্ত্রী উরিয়েল বুসো এই হামলা একটি “সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড” হিসেবে অভিহিত করেন
প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিশোধের হুমকি প্রকাশ করেন, শক্তিশালী প্রতিরোধাদি প্রতিজ্ঞা করেন
শুধু নজিরবিহীন নয়, এটি ছিল যুদ্ধের এক নতুন ধাপ—জন্ম দিয়েছে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতা ও স্থাপনা-ভিত্তিক কৌশলগত হানার নতুন অধ্যায়।
বলাবাহুল্য, ইসরায়েল নিজেও পারমাণবিক স্থাপনা আক্রমণ করে ইরানকে যেমন উত্তর দিয়েছে —এমনকি আন্তর্জাতিক নজরদারির চাপ উপেক্ষা করে।