ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ০১ জুন ২০২৫
আপডেট : ০১ জুন ২০২৫
রোববার (১ জুন) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে আন্দোলনকারীরা অধ্যাদেশ বাতিলের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন এবং উপদেষ্টার কাছে একটি স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন।
বৈঠকে কর্মচারীদের দাবির বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে উপদেষ্টা ফাওজুল কবির বলেন:
“এই অধ্যাদেশে কিছু প্রভিশন রয়েছে যেগুলোর অপপ্রয়োগের সম্ভাবনা আছে—আমরা বিষয়টি নিয়ে সচেতন। বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলে ধরবো।”
তিনি আরও বলেন,
“আপনাদের অবস্থান একেবারে পরিষ্কার—অধ্যাদেশটি বাতিল করতে হবে। তবে চিন্তা করুন, এটি রেখে কিছু ‘সেইফগার্ড’ যোগ করলে বিষয়টি গ্রহণযোগ্য করা যায় কি না।”
বৈঠকে সচিবালয় কর্মচারী ঐক্য ফোরামের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন:
মো. নুরুল ইসলাম — কো-চেয়ারম্যান
মো. নজরুল ইসলাম — কো-মহাসচিব
আরও কয়েকজন নেতৃবৃন্দ
তারা বলেন, অধ্যাদেশটি সরকারি কর্মচারীদের নিরাপত্তা, ন্যায্যতা এবং স্বচ্ছতা নষ্ট করছে এবং এতে চাকরিজীবীদের মধ্যে চরম অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
বৈঠকের শেষাংশে উপদেষ্টা কর্মচারীদের উদ্দেশে বলেন:
“অফিসের কাজের পরিবেশ যেন বিঘ্নিত না হয়, সেদিকে নজর দিতে হবে। দাবি আদায়ের ক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখা জরুরি।”
#সরকারি_চাকরি_অধ্যাদেশ
#সচিবালয়_আন্দোলন
#ফাওজুল_কবির
#চাকরিজীবী_অধিকার
#ঐক্য_ফোরাম
#সরকারি_চাকরি_বাতিল
#উপদেষ্টা_পরিষদ