ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২৫ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৫ জুন ২০২৫
ফারস নিউজ বলেছে:
“এই ভাড়াটেরা মূলত গুপ্তচর ও নাশকতামূলক নেটওয়ার্কের অংশ হিসেবে কাজ করছিল। জনগণের অভিযোগ ও নিরাপত্তা সংস্থার অভিযানের মাধ্যমে তাদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
ইরানের কেরমানশাহ, ইসফাহান, খুজেস্তান, ফারস ও লোরেস্তান প্রদেশে এসব গ্রেপ্তার কার্যক্রম চালানো হয়। তবে রাজধানী তেহরানে গ্রেপ্তারের সংখ্যা এখনো প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ।
ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ স্বীকার করেছে, তারা ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর অধীনে ইরানের অভ্যন্তরে গোপন অভিযান ও ড্রোন হামলার পরিকল্পনা করছিল। এ সংক্রান্ত কিছু ভিডিও ফুটেজও প্রকাশ করা হয়েছে, যেখানে দেখা যায় তাদের এজেন্টরা ইরানের ভেতরে ঘাঁটি গড়ে তুলছে।
এই ভিডিও প্রকাশের পর ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। কর্তৃপক্ষ জানায়, ইসরায়েলের পক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মতামত দেওয়ার অভিযোগেও কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ— “সমাজের মনস্তাত্ত্বিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত করা।”
ইরানের অন্যান্য সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, চলমান সংঘাতের মধ্যে কয়েকজন সন্দেহভাজন গুপ্তচরের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। যদিও কতজনের বিরুদ্ধে এ দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দেয়নি সরকার।
#IranSpyArrest
#MossadOperation
#IsraelIranTension
#MiddleEastCrisis
#OperationRisingLion
#IranSecurity
#DroneWarfare
#FarsNews
#InternationalSpyNetwork
#CyberWarfare