প্রকাশ : ১ মাস আগে
আপডেট : ১ মাস আগে
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২০২৫ সালের ১১ ডিসেম্বর তার দেশে ফিরে এসে মন্ত্রণালয়ে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে তিনি মরক্কোয় থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব ছাড়েন এবং বিভিন্ন অজুহাতে তার যাত্রা বিলম্বিত করেন। মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া তিনি মরক্কোর রাবাত থেকে কানাডার অটোয়ায় চলে যান এবং ঢাকা ফিরে আসার সময়ও তিনি ফিরেননি।
তার ফেসবুক পোস্টে তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে অপ্রমাণিত এবং ভ্রান্ত মন্তব্য করেছেন। এর মধ্যে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সরকারের কার্যক্রমের অসম্মান করা হয়েছে।
এছাড়া, তিনি কানাডায় গিয়ে নিজেকে ‘নির্যাতিত কূটনীতিক’ এবং ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ হিসেবে পরিচিত করেছেন, যা বিদেশে সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে বলে মনে করা হচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই তার ও তার পরিবারের পাসপোর্ট বাতিল করেছে এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পদক্ষেপ নিয়েছে।
মন্ত্রণালয় এও জানিয়েছে যে, তাদের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর এই ধরনের কর্মকাণ্ড সমর্থন করা হবে না এবং ভবিষ্যতে এর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।