ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ০৫ জুন ২০২৫
আপডেট : ০৫ জুন ২০২৫
তিনি বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণ বিলাসিতা নয়, সময়ের একান্ত প্রয়োজন। বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী অদূরদর্শী শিল্পায়ন ও অপরিকল্পিত উন্নয়ন প্রাকৃতিক ভারসাম্যের জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছে।
তারেক রহমানের ঘোষণা করা পাঁচ উদ্যোগ হলো:
জাতীয় গ্রিন রিকভারি প্ল্যান: পুনর্বনায়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও টেকসই কৃষিতে বিনিয়োগ।
প্লাস্টিক ও রাসায়নিক নিষিদ্ধকরণ: ক্ষতিকর প্লাস্টিক ও বিষাক্ত পদার্থ বন্ধ করে পরিবেশবান্ধব পণ্যে উৎসাহ প্রদান।
নদী ও খাল পুনরুদ্ধার: জলাবদ্ধতা নিরসনে ও পরিবেশ ভারসাম্য বজায় রাখতে খনন ও পুনরুদ্ধার প্রকল্প।
জলবায়ু সহনশীল দক্ষিণাঞ্চল গড়া: দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় টেকসই অবকাঠামো ও কৃষি ব্যবস্থা উন্নয়ন।
পরিবেশ শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা: শিক্ষাক্রমে পরিবেশ বিষয় অন্তর্ভুক্তকরণ।
তারেক রহমান বলেন, বিএনপি পরিবেশবান্ধব কর্মকাণ্ডে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। ১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প চালু করেন, যা পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ বিভাগে উন্নীত হয়। ১৯৯৫ সালে খালেদা জিয়া পরিবেশ সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন ও পরিবেশ আদালত প্রতিষ্ঠা করেন।
তিনি সবাইকে আহ্বান জানিয়ে বলেন, “আসুন, বিশ্ব পরিবেশ দিবসে আমরা আশার বীজ বুনে টেকসই, সবুজ ও বাসযোগ্য বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শক্তিশালী উত্তরাধিকার হয়ে থাকবে।”
#পরিবেশ_সংরক্ষণ #তারেক_রহমান #বিএনপি #বিশ্ব_পরিবেশ_দিবস #টেকসই_উন্নয়ন #সবুজ_বাংলাদেশ