ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৬ জুন ২০২৫
তিনি আরও বলেন, “প্রতিটি বাড়ির পাশের খোলা মাটি ঘাস কিংবা আইভি লতা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ছাদে যতটা সম্ভব গাছ লাগাতে হবে। যার যত সামর্থ্য আছে, সে তত গাছ লাগান। যেখানে খালি জায়গা আছে, সেখানে জিরো সয়েল নিশ্চিত করতে হবে।”
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) পূর্বাচল নতুন শহরের হারার বাড়ি চত্বরে বন অধিদপ্তর ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের যৌথ উদ্যোগে সড়ক বিভাজক, ফুটপাত, খাল-পাড়সহ অন্যান্য জায়গায় গাছের চারা লাগানোর বনায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, “আমরা সেপ্টেম্বরের মধ্যেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একটি দৃষ্টান্তমূলক পরিবেশ গড়ে তুলতে চাই। সবুজায়নের গুরুত্ব বুঝে সবাই তা বাস্তবে প্রয়োগ করুক। বন ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ভাঙা যাবে না, বন ইকোসিস্টেম স্বাভাবিকভাবেই গড়ে ওঠে।”
ডিএনসিসির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় ১২০ কিলোমিটার মিডিয়ান এবং ১০৮ কিলোমিটার খালপাড়ে সবুজায়ন করা হবে। এছাড়া রাজউক উত্তরা আবাসিক সেক্টর ও পূর্বাচলে যৌথ বনায়ন কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। এই উদ্যোগে স্থানীয় জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, রূপকার চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী প্রমুখ।
পরিবেশ উপদেষ্টা অনুষ্ঠানের শেষে বনানী কবরস্থানের পাশের রাস্তায় ঘাস লাগিয়ে ‘জিরো সয়েল’ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
#জিরোসয়েল #পরিবেশসংরক্ষণ #ঢাকাসহজীবন #সবুজায়ন #ঢাকানগর #বনসম্পদ #পরিবেশমন্ত্রণালয় #ডিএনসিসি #বনায়ন #ধুলামুক্তঢাকা