ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ১৮ জুন ২০২৫
আপডেট : ১৮ জুন ২০২৫
মঙ্গলবার (১৭ জুন) জারিকৃত এই অধ্যাদেশ গেজেটে প্রকাশের পর থেকেই কার্যকর হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত বিদ্যমান বিশেষ সেল বিলুপ্ত করা হয়েছে, যা এতদিন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় কাজ করছিল।
শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধাদের এককালীন এবং মাসিক আর্থিক সহায়তা প্রদান
পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনা এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা
তথ্যভান্ডার ও ডেটাবেজ সংরক্ষণ
দেশি–বিদেশি সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়ে কল্যাণমূলক প্রকল্প বাস্তবায়ন
গবেষণা ও স্মৃতিসংরক্ষণ: ইতিহাস সংরক্ষণ, স্মৃতিফলক স্থাপন, গণকবর রক্ষণাবেক্ষণ
তহবিল গঠন: সরকার, ব্যক্তি, দেশি ও বিদেশি প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান গ্রহণ
অধিদপ্তরের সদর দপ্তর থাকবে ঢাকায়, তবে প্রয়োজনে বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও কার্যালয় স্থাপন করতে পারবে। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সরকার নির্ধারিত নিয়মে নিয়োগ করবেন।
অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, যদি কেউ মিথ্যা বা ভুয়া পরিচয় দিয়ে সুবিধা গ্রহণ করেন, তবে সর্বোচ্চ ২ বছরের কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা প্রাপ্ত সুবিধার দ্বিগুণ পরিমাণে দণ্ড প্রদান করা হবে।
সরকার বলছে, এই অধিদপ্তর শুধু আর্থিক সহায়তা নয়, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শ ও ইতিহাস জাতীয় জীবনে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা করার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
#জুলাইগণঅভ্যুত্থান #নতুনঅধিদপ্তর #শহীদপরিবার #আহতযোদ্ধা #সরকারি_অধ্যাদেশ #জুলাইঅধ্যাদেশ২০২৫ #পুনর্বাসন #গবেষণা #তথ্যভান্ডার #বাংলাদেশ