ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫, ১২:২৫ পিএম
আপডেট: শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫, ১২:২৫ পিএম
শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে তিনি বলেন,
“দেশের অভ্যন্তরীণ পণ্যমূল্য স্থিতিশীলতা বজায় রাখা থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সফল শুল্ক আলোচনায় তিনি নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করেছেন, সমালোচকদের হতাশ করে।”
১. ২ এপ্রিল ২০২৫ — প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বজুড়ে ৫৭টি দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করেন, যার মধ্যে বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শুল্ক ছিল ৩৭%।
২. ৮ জুলাই — ট্রাম্প অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়ে জানান, বাংলাদেশের জন্য শুল্ক হার ৩৫% নির্ধারণ করা হয়েছে, যা ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে।
৩. ৩১ জুলাই (স্থানীয় সময়) — যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশের পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ২০% নির্ধারণ করা হয়।
ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধিদের (USTR) সঙ্গে চূড়ান্ত আলোচনা করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারকদের সঙ্গে কার্যকর সমঝোতায় পৌঁছায়।
ফেসবুকে দেয়া আরেকটি ইংরেজি পোস্টে ফাওজুল কবির খান আরও লেখেন:
“তিনি যুক্তিহীন কিছু সহ্য করেন না। বিশ্লেষণী ক্ষমতা অসাধারণ। প্রথম সাক্ষাতে আমি তার দেশপ্রেম, বিনয় এবং যুক্তিনির্ভর নেতৃত্ব দেখে মুগ্ধ হই। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করে তার নামই চূড়ান্ত করি।”
তিনি আরও লেখেন,
“আল্লাহ তাকে হায়াতে তাইয়্যেবা দান করুন, যাতে তিনি দেশকে সেবা দিতে পারেন—হোক তা সরকারে অথবা বেসরকারি খাতে।”