ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২২ জুন ২০২৫
আপডেট : ২২ জুন ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইরান যদি শান্তিমুখী পথ অনুসরণ না করে তবে “ভবিষ্যতের হামলা হবে আরও বড় এবং সহজ” । এই অভিযান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায়—ফোর্ডাউ (Fordow), নাতাংজ (Natanz) ও ইসহাফান (Isfahan)-এ বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে চালানো হয় politico.com+6apnews.com+6en.wikipedia.org+6।
ক্যারিবিয়ান অঞ্চল থেকে চিলি, মেক্সিকো, কিউবা ও ভেনেজুয়েলায় অভিঘাত বিশাল:
কিউবা প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল ডিয়াজ-ক্যানেল বলছেন, এটি “জাতিসংঘ সনদের গুরুতর লঙ্ঘন” এবং এটা মানবতাকে “অপরিবর্তনীয় সংকটে” ঠেলে দিচ্ছে ।
চিলি প্রেসিডেন্ট গ্যাব্রিয়েল বোরিক বলেছেন, “ক্ষমতায় থাকা হলে আইন ভঙ্গ করার অধিকার নেই—even যদি আপনি যুক্তরাষ্ট্রও হন” ।
মেক্সিকো শান্তিপ্রিয় নীতি অনুযায়ি “মধ্যপ্রাচ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ফেরানোর” আহ্বান জানিয়েছে ।
ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইভান গিল বন্দুকবাজ হামলাকে “স্পষ্ট ও দৃঢ় নিন্দন” জানিয়ে পরিস্থিতি দ্রুত সামাল দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুত্যেরেস “তীব্র উদ্বেগ” প্রকাশ করে বলেছেন, এটা “এক বিপজ্জনক ধারাবাহিকতা” এবং সর্বদা স্থিতিশীলতা রক্ষায় দ্বিপাক্ষিক কূটনীতিতে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ।
ইরানও উত্তরে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। ফেলে প্রতিহিংসা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে । আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় ইরান–ইসরায়েল যুদ্ধ আরও জটিল ভূমিকায় প্রবেশ করলো।
#ইরান #ট্রম্প #পারমাণবিক হামলা #LatinAmerica #যুক্তরাষ্ট্র #মধ্যপ্রাচ্য #UN #Diplomacy