ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২৪ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৪ জুন ২০২৫
তবে এই যুদ্ধবিরতির আগে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, যখন ইরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালায়। কিন্তু নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, এই হামলা ছিল “প্রতীকী” বা লোক দেখানো।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরান হামলার আগে যুক্তরাষ্ট্রকে সর্তক করে দেয়। কাতার সরকারও জানায়, তারা এই হামলা প্রতিহত করেছে এবং ইরানের এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
এমন পদক্ষেপে প্রশ্ন উঠেছে— তেহরান কেন আগে থেকে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার ঘোষণা দিয়েছিল?
অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ স্টেফান ফ্রুহলিং বিবিসিকে বলেন,
“এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল মূলত প্রতীকী। ইরান দেখাতে চায়, তারা যুক্তরাষ্ট্রকে শত্রু মনে করলেও বড় পরিসরের সংঘাতে যেতে চায় না।”
তার মতে, আগাম সতর্কতা দিয়ে ইরান বেসামরিক বিমান চলাচল ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে একধরনের মানবিক বার্তা দিতে চেয়েছে।
ফ্রুহলিং আরও বলেন,
“ইরান স্পষ্টভাবে বোঝাতে চেয়েছে— এই সংঘাত তারা ইসরায়েলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে চায়। কারণ, বড় যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে তাদের সামরিকভাবে পিছিয়ে পড়ার ঝুঁকি আছে।”
তিনি ইরানের আগের আচরণের কথা স্মরণ করিয়ে বলেন,
“এই ধরনের ‘লোক দেখানো’ হামলা আমরা দেখেছি কাসেম সোলাইমানি হত্যার পরও।”
#IranQatarAttack #SymbolicStrike #TrumpCeasefire #MiddleEastTensions #USMilitaryBase #KassemSoleimani #IranIsraelWar #BreakingNews #DefenseAnalysis #QatarNews