ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ১৮ জুন ২০২৫
আপডেট : ১৮ জুন ২০২৫
বুধবার সকালে রাজধানীতে নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হকোন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেনের সঙ্গে বৈঠকে এই আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন,
“বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম মেরিটাইম কান্ট্রি। আমাদের রয়েছে ৪টি সমুদ্র বন্দর, ১০ হাজার কিলোমিটারের বেশি নৌপথ এবং বিশাল সামুদ্রিক অর্থনৈতিক এলাকা। আমরা IMO’র গ্লোবাল অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছি।”
তিনি আরও বলেন,
“বাংলাদেশ প্রতিবছর ৫ হাজারের বেশি জাহাজ গ্রহণ করে। দেশের জাহাজ শিল্প, পরিবেশবান্ধব বন্দর ও প্রশিক্ষিত নাবিকদের মাধ্যমে আমরা মেরিটাইম খাতে অবদান রেখে চলেছি।”
নরওয়ের রাষ্ট্রদূত বলেন,
“বাংলাদেশের মেরিটাইম উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষায় অগ্রগতি প্রশংসনীয়। IMO নির্বাচনেও আমরা বাংলাদেশের পাশে থাকবো।”
তিনি বাংলাদেশের জাহাজ পুনঃব্যবহার শিল্পে পরিবেশ সুরক্ষা এবং ডিজিটালাইজেশন উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
উপদেষ্টা মাতারবাড়ি ও মোংলা বন্দরে ডকইয়ার্ড নির্মাণে নরওয়ের কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা কামনা করেন।
বাংলাদেশ ও নরওয়ের মধ্যে গ্রিন শিপিং, জাহাজ নির্মাণ এবং প্রশিক্ষণ খাতে বিনিয়োগ সম্ভাবনা রয়েছে বলে উভয় পক্ষ মত দেন।
২০২৪-২৫ মেয়াদে ‘সি’ ক্যাটাগরিতে IMO কাউন্সিল সদস্য ছিল বাংলাদেশ
২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য পুনরায় প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে
🔹 উপস্থিত ছিলেন:
মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
#IMO2026 #BangladeshMaritime #IMOelection #SustainableShipping #BlueEconomy #ShippingNews #BangladeshNorway #মেরিটাইমনীতিমালা