ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ৩১ মে ২০২৫
আপডেট : ৩১ মে ২০২৫
শনিবার (৩১ মে) নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া একটি খোলামেলা পোস্টে তিনি স্বীকার করেন, “কাজটা ঠিক হয়নি।” একইসঙ্গে জানান, এই ঘটনায় তিনি হতাশ এবং ব্যক্তিগত কর্মকর্তাকে তিনি বকেছেন।
🗣️ ফয়েজ আহমদ বলেন,
“আমার ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট এবং স্বজনপ্রীতির অভিযোগ এসেছে। কাজটা ঠিক হয়নি—এটা আমি বিনাবাক্যে স্বীকার করছি।”
তিনি আরও বলেন,
“তাকে (আতিক মোর্শেদকে) প্রচণ্ড বকেছি। উনার বউকে চাকরি দেওয়ার বিষয়টি আমি তদন্তের ব্যবস্থা করেছি এবং নগদের অ্যাক্টিং সিইও-কে বিষয়টি স্পষ্ট করে প্রেস রিলিজ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।”
ফয়েজ আহমদ দাবি করেন,
“আমি বাংলাদেশ রাষ্ট্র এবং মানুষের একটি পয়সাও চুরি করব না—এই আস্থাটা আমার ওপর রাখবেন। আমি প্রচণ্ড রকম আর্থিক সততা নিয়ে বড় হয়েছি।”
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ বলেন,
“এখানে অন্যায়ভাবে সাবেক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং আমাকে টেনে আনা হয়েছে। এটি অনভিপ্রেত।”
এর আগে শুক্রবার (৩০ মে) আতিক মোর্শেদ নিজেই একটি ফেসবুক পোস্টে দাবি করেন,
“আমার স্ত্রী মেধা ও যোগ্যতায় নগদে চাকরি পেয়েছেন। আমি মাত্র দুইবার অফিসিয়াল কাজে নগদে গিয়েছি।”
একই সঙ্গে তিনি বলেন,
“বর্তমানে আমি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব স্যারের পিএ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।”
সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, নগদে চাকরিপ্রাপ্ত এক কর্মকর্তা প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে কর্মরত আতিক মোর্শেদের স্ত্রী। এতে ‘স্বজনপ্রীতির’ অভিযোগ তোলা হয়। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়।
#আতিক_মোর্শেদ #ফয়েজ_আহমদ #নগদ_চাকরি #স্বজনপ্রীতি #কনফ্লিক্ট_অব_ইন্টারেস্ট #নাহিদ_ইসলাম #সরকারি_দপ্তর #বিশেষ_সহকারী #চাকরি_বিতর্ক #BangladeshPolitics #Transparency #Accountability