সর্বশেষ
বুধবার (৪ জুন) রাত ৯টার দিকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান নিজে গিয়ে কাগজপত্র হস্তান্তর করেন।
সৌজন্য সাক্ষাৎ, আনুষ্ঠানিক হস্তান্তর
সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম ও রাজউক চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম। প্রায় আধা ঘণ্টার ওই সাক্ষাৎকে ‘সৌজন্যমূলক’ বলে উল্লেখ করেছেন খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার। তিনি বলেন, “উপদেষ্টা কিছু কাগজ এনেছিলেন এবং সেগুলো খালেদা জিয়াকে দিয়েছেন। তবে ঠিক কী কাগজ, তা আমার জানা নেই।”
চার দশকের পুরনো বাড়ির মালিকানা আনুষ্ঠানিকভাবে খালেদা জিয়ার নামে
জানা গেছে, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর ১৯৮১ সালে খালেদা জিয়াকে গুলশানে দেড় বিঘা জমির ওপর একটি বাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই বাড়িটি 'ফিরোজা'র কাছেই অবস্থিত, যেখানে বর্তমানে তিনি অবস্থান করছেন। তবে এতদিন এই সম্পত্তির নামজারি হয়নি।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই খালেদা জিয়ার নামে বাড়ির নামজারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। তবে তাঁর শারীরিক অসুস্থতার কারণে কাগজ হস্তান্তর বিলম্বিত হচ্ছিল।
🏷️ ট্যাগসমূহ:
#খালেদাজিয়া #গুলশানবাড়ি #নামজারি #গণপূর্তমন্ত্রণালয় #আদিলুররহমান #বাংলাদেশরাজনীতি #সাবেকপ্রধানমন্ত্রী #রাজউক
মন্তব্য করুন
সংশ্লিষ্ট
দেশের অর্থনীতি ও নিরাপত্তায় বঙ্গোপসাগর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি, নিরাপত্তা এবং পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব অপরিসীম। শুধু বাংলাদেশ নয়, এর পার্শ্ববর্তী দেশগুলোও তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বঙ্গোপসাগরের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। ...
