ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ০৪ জুন ২০২৫
আপডেট : ০৪ জুন ২০২৫
তিনি বলেন, “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, মো. মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামান—সবাই মুক্তিযোদ্ধা। যাঁরা যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন, তাঁদেরকেও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য করা হবে।”
ফারুক-ই-আজম জানান, মুজিবনগর সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কর্মী ও বিদেশে কর্মরত কূটনীতিকরা সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন। তিনি বলেন, “সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা মানে এটা নয় যে তাঁদের সম্মান কম; তাঁদের মর্যাদা এবং সুযোগ-সুবিধা মূল মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই থাকবে।”
উপদেষ্টা বলেন, ১৯৭২ সালের সংজ্ঞা অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা পরবর্তীতে ২০১৮ ও ২০২২ সালে সংশোধন করা হয়। নতুন সংজ্ঞা জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) আইন সংশোধনের মাধ্যমে গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, “এ সংজ্ঞা নিয়ে অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। বাস্তবে মুক্তিযুদ্ধ জাতিগতভাবে না হলে এই দেশ স্বাধীন হতো না। এটি আমাদের ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ গৌরব।”
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) সংশোধিত অধ্যাদেশ মঙ্গলবার (৩ জুন) রাতেই গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে বলে জানানো হয়।
#মুক্তিযোদ্ধা
#শেখ_মুজিব
#মুজিবনগর_সরকার
#ফারুক_ই_আজম
#মুক্তিযুদ্ধ
#জাতীয়_মুক্তিযোদ্ধা_কাউন্সিল
#বাংলাদেশ_ইতিহাস
#স্বাধীনতা