ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ মে ২০২৫
আপডেট : ২১ মে ২০২৫
বুধবার (২১ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, “ব্যবসায়ীদের সাময়িক কিছু ক্ষতি হতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে এটি আমাদের আত্মনির্ভরশীলতার পথে এগিয়ে যাওয়ার একটি বাস্তব সুযোগ তৈরি করবে।”
সাভারে জাতীয় যুব ইনস্টিটিউটে আয়োজিত যুব সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবেও তিনি একই বার্তা পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, “আমরা চাই না কোনো দেশের ওপর অতিরিক্ত নির্ভর করে থাকতে। ভারতের বিধিনিষেধ আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে ঘরোয়া উৎপাদন ও পণ্যের উন্নয়ন নিয়ে ভাবার।”
একটি আলাদা ফেসবুক পোস্টে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ দেশের টেলিযোগাযোগ খাতে “স্টারলিংকের” সম্ভাব্য ভূমিকা নিয়েও মত প্রকাশ করেন।
তিনি লিখেছেন, “স্টারলিংকের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায়—যেখানে অপটিক্যাল ফাইবার পৌঁছায়নি—সেখানে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। এটি দেশের ডিজিটাল সাম্য ও সংযুক্ততায় একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে।”
ভারতের স্থলপথে কিছু পণ্যের আমদানিতে বিধিনিষেধকে “সুযোগ” বললেন উপদেষ্টা
সাময়িক ক্ষতির চেয়ে দীর্ঘমেয়াদি আত্মনির্ভরতা বেশি গুরুত্বপূর্ণ
স্টারলিংক নিয়ে আশাবাদী সরকার, প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট পৌঁছানোর সম্ভাবনা