বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আয়োজিত এই সভায় তিনি বলেন,
“তথ্য যাচাইয়ের পর যদি কেউ ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে চাকরি নিয়ে থাকেন, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
তিনি অভিযোগ করেন,
“বিগত সরকারগুলোতে অনেকেই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে সরকারি সুবিধা নিয়েছেন। এমনকি আদালতের নির্দেশে অনেক অযোগ্য ব্যক্তিকেও মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, যা জামুকার মতো কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করেছে।”
ফারুক-ই-আজম আরও জানান, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই অনিয়ম দূর করতে কাজ করছে এবং বিষয়টি নিয়ে আপিল বিভাগের সমন্বিত নির্দেশনা চাওয়া হচ্ছে।
সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম বলেন,
“রাজনৈতিক কারণে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা উচিত নয়। এমনকি তারা জেলে থাকলেও, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ডিভিশন সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।”
বর্তমানে সারাদেশে সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধার কোটায় নিযুক্তদের সংখ্যা এবং তাদের সনদের যথার্থতা নিয়ে নানা বিতর্ক দেখা দিয়েছে। এই উদ্যোগের ফলে অনেক ভুয়া সনদধারী চিহ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
সংশ্লিষ্ট
2014 - 2025 International Television All Rights Reserved | Design by Code Witchers