ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ১৬ জুন ২০২৫
আপডেট : ১৬ জুন ২০২৫
সোমবার (১৬ জুন) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত এক আলোচনাসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন:
“লন্ডনের আলোচনার সূত্র ধরে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেটা খুব দ্রুত নির্বাচন কমিশনে যথাযথ প্রক্রিয়ায় কমিউনিকেট করতে হবে। যেন কমিশন জনগণের সামনে স্পষ্ট করে বলতে পারে, তারা সরকারের পক্ষ থেকে পরামর্শমূলক বা নির্দেশনামূলক বার্তা পেয়েছে।”
তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন:
“আপনারা জনগণের পক্ষ নিয়ে, গণতন্ত্রের পক্ষে পদক্ষেপ নেবেন যাতে ডেমোক্রেটিক ট্রান্সফরমেশনে যাওয়া যায়।”
বিএনপি নেতা বলেন,
“এই সরকারের পরবর্তী সংসদে অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। তখন বৈধতার প্রশ্ন আসবে—এটা কোথা থেকে, কীভাবে আসবে, তা নিয়ে আমরা ভাবছি।”
তিনি দাবি করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ সাংবিধানিকভাবে গঠিত, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০৬ অনুযায়ী এবং সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভাইজরি রুল অনুসরণ করেই এই পরিকাঠামো তৈরি হয়েছে।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন,
“উপদেষ্টারা মন্ত্রীর মর্যাদা ভোগ করছেন। কিন্তু সংবিধানের ১৬৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মন্ত্রী হতে হলে সংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্যতা থাকতে হয়—এখানে বিদেশি নাগরিকত্ব থাকলে সমস্যা দেখা দিতে পারে।”
এই আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন:
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না
ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক
বেসরকারি গবেষক, সমাজকর্মী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা
সাম্প্রতিক লন্ডন বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমান নির্বাচনী রূপরেখা নিয়ে আলোচনা করেন।
বিএনপি ও কিছু বিরোধী দল দাবি করছে, এই বৈঠকের ভিত্তিতেই নতুন নির্বাচন ও ক্ষমতা হস্তান্তরের রূপরেখা নির্ধারিত হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বার্তা পায়নি বলে জানা গেছে।
#সালাহউদ্দিন_আহমেদ #বিএনপি #নির্বাচন_২০২৫ #ফেব্রুয়ারির_নির্বাচন #ডেমোক্রেটিক_ট্রান্সফরমেশন #নির্বাচন_কমিশন #অন্তর্বর্তী_সরকার #সংবিধান #লন্ডন_বৈঠক #তারেক_রহমান #মুহাম্মদ_ইউনূস