ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ০৯ জুলাই ২০২৫
আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২৫
তবে কূটনৈতিক আলোচনা চললেও মাঠপর্যায়ে ইসরায়েলি আগ্রাসন অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার (৮ জুলাই) গাজার আল মাওয়াসি শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হন একাধিক মানুষ, বন্ধ হয়ে যায় জয়তুন হাসপাতালের কার্যক্রম।
হোয়াইট হাউসে সোমবার প্রথম বৈঠকের পর মঙ্গলবার ফের দ্বিতীয় দফা বৈঠকে বসেন দুই নেতা। ট্রাম্প বলেন,
“গাজা একটি ট্র্যাজেডি। প্রেসিডেন্ট নেতানিয়াহু এটি সমাধান করতে চান, আমিও চাই। আমি মনে করি, অন্য পক্ষও চায়।”
তিনি আরও জানান, সপ্তাহের শেষ নাগাদ ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি এবং কিছু জিম্মি মুক্তির বিষয়ে একটি চুক্তি হতে পারে।
গাজার শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ হামলা
জয়তুন হাসপাতাল বন্ধ হয়ে গেছে নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে
পশ্চিম তীরে দখলদারদের সঙ্গে সংঘর্ষ: মুখোশধারীদের লাঠি ও ফিলিস্তিনিদের ইটপাটকেল
লেবাননের ত্রিপোলিতে ড্রোন হামলায় নিহত হামাস নেতা মাহরান মোস্তাফা বাজউর ও আরও দুইজন
ইসরায়েল দাবি করেছে, বাজউর ছিলেন হামাসের লেবাননে অস্ত্র সরবরাহ নেটওয়ার্কের প্রধান এবং তিনি ইসরাইলে রকেট ছোড়ার পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় নেতানিয়াহু বলেন,
“আমরা ‘শক্তির মাধ্যমে শান্তি’ নীতিতে বিশ্বাস করি। আগে আসে শক্তি, তারপর শান্তি।”
তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হলো হামাসকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করা এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করা।”
লন্ডনে অবস্থানরত ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন,
“গাজা যুদ্ধ বন্ধে জরুরি যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি একমাত্র টেকসই সমাধান হলো ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া।”
এদিকে মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ বলেছেন,
“চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার খুব কাছাকাছি এসেছি। চলতি সপ্তাহেই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে।”
তবে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলোচনার বেশিরভাগ তথ্য এখনো গোপন রাখা হয়েছে। ফলে আলোচনার প্রকৃত অগ্রগতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া কঠিন।
#GazaCeasefire
#TrumpNetanyahuMeeting
#IsraelPalestineWar
#MiddleEastPeace
#Ceasefire2025
#Hamas
#GazaWarUpdate
#PalestineConflict