ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২০ জুন ২০২৫
আপডেট : ২০ জুন ২০২৫
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে স্থানীয় চ্যানেল এমটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্পষ্ট জানান:
“আমি ২০০ ভাগ নিশ্চিত—লেবানন কোনো যুদ্ধে জড়াবে না। দেশের এমন কোনো মনোভাব নেই এবং যুদ্ধে জড়ালে তার খেসারত অত্যন্ত চড়া হতে পারে।”
বেরি বলেন, “ইরানের আমাদের সাহায্য প্রয়োজন নেই—বরং ইসরাইলেরই অন্যদের সমর্থন প্রয়োজন। আমরা যুদ্ধ চাই না, আমাদের জনগণও তা চায় না।”
এই বক্তব্য স্পষ্টতই ইঙ্গিত দেয় যে, হিজবুল্লাহ-ঘনিষ্ঠ হলেও লেবাননের রাষ্ট্রীয় নীতিতে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার চেষ্টা রয়েছে।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সপ্তম দিন পার হওয়ার পর, হিজবুল্লাহ ইতোমধ্যে সীমান্তে হালকা হামলার মাধ্যমে “সমর্থন” প্রদর্শন করলেও পুরোদমে যুদ্ধে অংশ নেয়নি। ফলে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে—লেবানন কি ইরানের পাশে সরাসরি দাঁড়াবে?
নাবিহ বেরির এই বক্তব্যে সেই প্রশ্নের অনেকটাই উত্তর পাওয়া গেছে।
লেবাননের জাতীয় সংসদের দীর্ঘদিনের স্পিকার
শিয়া সম্প্রদায়ের রাজনৈতিক শক্তি আমাল মুভমেন্টের নেতা
হিজবুল্লাহর ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক মিত্র হিসেবে পরিচিত
বহুবার যুদ্ধ ও শান্তি উভয় পরিস্থিতিতে মধ্যস্থতার ভূমিকা রেখেছেন