বিপ্লর তালুকদার, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
প্রকাশ : ০৯ জুলাই ২০২৫
আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২৫
পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারী পরিবারগুলোকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে জোর প্রচার চালাচ্ছে জেলা প্রশাসন। বিভিন্ন স্থানে মাইকিংয়ের মাধ্যমে সতর্কতা বার্তা দেওয়া হচ্ছে।
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানিয়েছেন—
“ইতোমধ্যে জেলায় ১০০টিরও বেশি আশ্রয়কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিতদের রান্না করা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।”
তিনি আরও বলেন, যারা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন, তাদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যেতে আহ্বান জানানো হচ্ছে।
যুব রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবকরা প্রশাসনের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্ধার ও সচেতনতামূলক তৎপরতা চালাচ্ছেন।
এখন পর্যন্ত প্রায় ১,০০০ জন মানুষ বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন।
জেলার নদীগুলোর মধ্যে চেঙ্গী, মাইসছড়ি ও ধূমনী নদীর পানি দ্রুত বেড়ে চলেছে, যা নদীতীরবর্তী নিচু এলাকাগুলোতে জলাবদ্ধতার আশঙ্কা তৈরি করছে।
পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থান করবেন না
শিশু ও বয়স্কদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিন
প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলুন
#খাগড়াছড়ি_পাহাড়ধস
#টানা_বৃষ্টি
#খাগড়াছড়ি_আশ্রয়কেন্দ্র
#নদীর_পানি_বৃদ্ধি
#বাংলাদেশ_বন্যা
#HillSlideBD2025
#KhagrachariFlood