ধ্বংস হওয়া হাসপাতালটি ছিল ‘তুর্কি-ফিলিস্তিনি ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল’, যা নেটজারিম করিডোরে অবস্থিত। হামাসের যোদ্ধারা এখানে সক্রিয় ছিল, একারণে ইসরায়েলি বাহিনী এ হাসপাতালটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে, দাবি করেছে তারা।
গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের নতুন পর্যায়ে উত্তরাঞ্চলীয় বেইত লাহিয়া এবং দক্ষিণ সীমান্ত শহর রাফাহের দিকে অগ্রসর হয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, ‘যতদিন হামাস জিম্মিদের মুক্তি দেবে না, তত বেশি ভূখণ্ড ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে।’
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানায়, তারা গাজা সিটির পশ্চিমের তিনটি এলাকায় নতুন হামলার পরিকল্পনা করছে এবং স্থানীয়দের সরে যাওয়ার জন্য সতর্কতা জারি করেছে।
গত মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) যুদ্ধবিরতি ভেঙে ইসরায়েল ভোররাতে গাজাজুড়ে বিমান হামলা শুরু করে। এতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
অন্যদিকে, ইসরায়েলের দাবি, গত বছরের ৭ অক্টোবরের হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হয় এবং হামাস ২৫১ জনকে জিম্মি করে। পরবর্তীতে অধিকাংশ জিম্মিকে মুক্ত করা হলেও ইসরায়েল বলছে, এখনো ৫৯ জন জিম্মি রয়েছে, যার মধ্যে ২৪ জন জীবিত বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
সংশ্লিষ্ট
2014 - 2025 International Television All Rights Reserved | Design by Code Witchers