ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ০৯ জুলাই ২০২৫
আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২৫
ট্রাম্প বলেন, “গতকাল থেকে শুরু করে আগামী কয়েক দিন যেসব দেশকে চিঠি পাঠানো হচ্ছে, সবার জন্য একই নিয়ম—১ আগস্ট থেকেই শুল্ক আদায় শুরু হবে। কোনো ছাড় দেওয়া হবে না, সময়ও বাড়ানো হবে না।”
এর আগে, ৭ জুলাই এক ঘোষণায় ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের ওপর নতুন আমদানি শুল্ক আরোপ করে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মোট শুল্কহার দাঁড়িয়েছে ৫০ শতাংশ—পুরনো ১৫ শতাংশের সঙ্গে নতুন করে ৩৫ শতাংশ যুক্ত হয়েছে।
মিয়ানমার ও লাওসের পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বাড়তি শুল্ক বসানো হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী মহলে চরম উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। তারা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রনির্ভর রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে।
বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা চালাতে যাঁরা নিয়োজিত আছেন, তাঁদের সক্ষমতা ও কৌশলগত প্রস্তুতি নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সময়মতো সমঝোতায় না পৌঁছালে বাংলাদেশের পণ্যে মার্কিন বাজারে প্রতিযোগিতা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে।
#আন্তর্জাতিক_বাণিজ্য
#যুক্তরাষ্ট্র
#ট্রাম্প_শুল্কনীতি
#বাংলাদেশ_রপ্তানি
#আমদানি_শুল্ক
#অর্থনীতি
#বাংলাদেশ_যুক্তরাষ্ট্র_সম্পর্ক