ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২৪ মে ২০২৫
আপডেট : ২৪ মে ২০২৫
মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট বলেন:
“সিরিয়াকে এখন শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল একটি দেশ হতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, আজকের এই সিদ্ধান্ত সিরিয়ার ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল করবে।”
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক সপ্তাহ আগে মধ্যপ্রাচ্য সফরে বলেন, তুরস্ক ও সৌদি আরবের অনুরোধে তিনি সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিচ্ছেন।
সিরিয়ার নতুন সরকার বিদেশি বিনিয়োগ গ্রহণ করতে পারবে
ব্যবসা-বিনিয়োগ, তেল-গ্যাসসহ খনিজ খাতে লেনদেন করা যাবে
পূর্বে নিষিদ্ধ কিছু সংস্থার সঙ্গেও এখন বৈধভাবে কাজ করা সম্ভব
সিরিয়াকে বাধ্য করা হয়েছে:
কোনো জঙ্গি গোষ্ঠীকে আশ্রয় দিতে পারবে না
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে
২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র দেশটির ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। বাশার আল-আসাদের শাসনামলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক শূন্যের কোঠায় ছিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত শুধু সিরিয়ার জন্য নয়, পুরো মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।