স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ০১ জুন ২০২৫
আপডেট : ০১ জুন ২০২৫
এই কীর্তির সঙ্গে ক্লাবটির অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে বিপুল অর্থ—মোট ৪৮৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা!
শিরোপা জয়ের পুরস্কার হিসেবে ইউরোপিয়ান ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা থেকে সরাসরি পেয়েছে আড়াই কোটি ইউরো, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৪৬ কোটি ৫ লাখ টাকা।
চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে পিএসজি ৪টি জয় ও ১টি ড্র করেছিল। যার ফলে:
প্রতি জয়: ২১ লাখ ইউরো × ৪ = ৮৪ লাখ ইউরো → প্রায় ২৭৮ কোটি টাকা
ড্র: ৭ লাখ ইউরো × ১ = ৭ লাখ ইউরো → প্রায় ৯.৭ কোটি টাকা
এ ধাপ থেকে পিএসজির আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৮৭.৭ কোটি টাকা।
তবে সব বোনাস মিলিয়ে লিগ পর্ব থেকে আয় হয় ১১৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা (বিভিন্ন উৎস বোনাস যোগ করে)।
নকআউটের প্রি-কোয়ার্টারফাইনালে পৌঁছানোর জন্য অতিরিক্ত ১০ লাখ ইউরো পেয়েছে ক্লাবটি, যা বাংলাদেশি টাকায় ১৩.৮৪ কোটি টাকা।
শিরোপা, লিগ পারফরম্যান্স ও অন্যান্য রাউন্ড মিলিয়ে পিএসজির চ্যাম্পিয়নস লিগ ২০২৫ মৌসুমে মোট আয় দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৮৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।
রানার্সআপ হয়েও ৪৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা পেয়েছে ইন্টার মিলান। এর মধ্যে:
রানার্সআপ পুরস্কার: ২৫৬ কোটি ৮ লাখ টাকা
গ্রুপ পর্বে ৬ জয়: প্রায় ১৭৪ কোটি টাকা
১ ড্র: ৯.৬৯ কোটি টাকা
#PSG
#ChampionsLeague2025
#ইন্টার_মিলান
#চ্যাম্পিয়নস_লিগ_আয়
#ফুটবল_বাণিজ্য
#উয়েফা_চ্যাম্পিয়নস_লিগ
📢 বিশেষ মন্তব্য:
পিএসজির এই ঐতিহাসিক জয়ের পর এবার ইউরোপিয়ান ফুটবলের অর্থনৈতিক লড়াইয়ে তারা আরও একধাপ এগিয়ে গেল।