ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৪ মে ২০২৫
আপডেট : ২৪ মে ২০২৫
📅 নিষেধাজ্ঞার সময়কাল: ১৫ এপ্রিল – ১১ জুন (মোট ৫৮ দিন)
📍 কারণ: বঙ্গোপসাগরে মাছের প্রজনন সুরক্ষা
🎣 প্রভাবিত: বরগুনার হাজারো নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত জেলে
“নিষেধাজ্ঞার কারণে মাছ ধরা বন্ধ। ঘরে খাবার নেই, অথচ কিস্তির চাপ ঠিকই আছে।”
— নাসির, জেলে; বদরখালী ইউনিয়ন
সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, প্রতি নিবন্ধিত জেলেকে মাসে ৪০ কেজি চাল দেওয়ার কথা। কিন্তু জেলেরা বলছেন—
🔹 কাগজপত্র ও দাপ্তরিক জটিলতায় চাল আটকে আছে
🔹 অনেক পরিবার এখনো চাল হাতে পাননি
🔹 ঋণের কিস্তি ও সংসারের ব্যয় একসঙ্গে সামলানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে
নিবন্ধিত জেলে: ৪৬,৪২১ জন (বরগুনা জেলায়)
অনিবন্ধিত জেলে: প্রায় ৫০,০০০+
প্রধান জীবিকা: মাছ ধরা
আয় বন্ধ: প্রায় দুই মাস
সাগরে এখন নৌকা-ট্রলার অলস পড়ে, ঘাটে নেই সেই চেনা কোলাহল।
কেউ জাল বুনছেন, কেউ ঘাটে সময় কাটাচ্ছেন, আবার কেউ ঘরে ফিরে গেছেন—
খালি হাতে ফিরছেন অনেকেই।
✅ নিষেধাজ্ঞার সময় নিয়মিত চাল সহায়তা
✅ এনজিও/সমিতির ঋণের কিস্তি সাময়িক স্থগিত
✅ পরিবার চালাতে খাদ্য ও নগদ সহায়তা বৃদ্ধি
“এই সময়ে কিস্তি বন্ধ থাকলে কষ্ট কিছুটা কম হতো।”
— স্থানীয় জেলে, তালতলী
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসিন বলেন:
“ভারতের সঙ্গে মিল রেখে হঠাৎ করে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ায় কিছু দাপ্তরিক জটিলতা হয়েছে। তবে খুব শিগগিরই চাল বিতরণ শুরু করা হবে।”
📌 সরকারি সহায়তা বিলম্বিত
📌 পরিবারের খাদ্যনিরাপত্তা হুমকিতে
📌 জেলেদের মানবেতর জীবন
📌 সমাধানের আশ্বাস দিলেন প্রশাসন
📣 আপনার মতামত দিন:
জেলেদের এই সংকটে আপনি কী ধরনের উদ্যোগ আশা করেন?
নিয়মিত খাদ্য সহায়তা না পেলে সরকারের বিকল্প কী হতে পারে?