ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২৭ জুলাই ২০২৫
আপডেট : ২৭ জুলাই ২০২৫
প্রথম হামলাটি হয় টায়ার জেলার একটি যানবাহনে। ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় একজন নিহত হন। কিছুক্ষণ পর দেবাল শহরের টায়ার এলাকায় একটি বাড়িতে দ্বিতীয় দফা হামলায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয় বলে জানায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তাদের লক্ষ্য ছিল হিজবুল্লাহ জঙ্গি এবং এক উচ্চপদস্থ কমান্ডার। তবে তারা নির্দিষ্ট করে হামলার স্থান জানায়নি।
বিন্ত জাবেইল এলাকায় 'সন্ত্রাসী সংগঠন পুনর্গঠনের' চেষ্টায় থাকা একজন হিজবুল্লাহ নেতাকে হত্যার কথাও জানায় ইসরায়েল।
২০২৪ সালের নভেম্বরে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির চুক্তি হয়। এর শর্তানুযায়ী:
হিজবুল্লাহকে ইসরায়েল সীমান্ত থেকে ৩০ কিলোমিটার উত্তরে সরিয়ে নিতে হবে।
ওই অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে লেবাননের সেনাবাহিনী ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী।
একইসাথে, ইসরায়েলকেও লেবানন থেকে তার সেনা প্রত্যাহার করতে হবে।
তবে ইসরায়েল এখনো পাঁচটি কৌশলগত এলাকায় সেনা মোতায়েন করে রেখেছে।
তেল আবিব জানায়, ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ পুরোপুরি নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত তারা অভিযান চালিয়ে যাবে। এই অবস্থান মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা আরও অনিশ্চিত করে তুলছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
#লেবানন #ইসরায়েল #হিজবুল্লাহ #মধ্যপ্রাচ্যসংঘাত #যুদ্ধবিরতি #টায়ার #ড্রোনহামলা #আন্তর্জাতিকসংবাদ #ইরান_সমর্থিত_গোষ্ঠী #জাতিসংঘ