ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ০৩ জুন ২০২৫
আপডেট : ০৩ জুন ২০২৫
মিলার ২০২৩ সাল থেকে বাইডেন প্রশাসনের মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ সময় ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজা পরিস্থিতিসহ গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান তুলে ধরতেন তিনি।
গাজায় ইসরায়েলের অভিযানে গণহত্যা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে মিলার বলেন:
“আমি মনে করি না এটা গণহত্যা। কিন্তু ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে—এ নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই।”
প্রশ্ন উঠলে তিনি বলেন,
“যখন আপনি সরকারের মঞ্চে থাকেন, তখন আপনি ব্যক্তিগত মত প্রকাশ করেন না। আপনি সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন। সে সময় যুক্তরাষ্ট্র সরকার এই সিদ্ধান্তে আসেনি যে ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে—এখনো আসেনি।”
মিলার বলেন, যুদ্ধাপরাধ নির্ধারণে দুটি প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নেওয়া হয়:
ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধাপরাধমূলক নীতি গ্রহণ
এমন বেপরোয়া পদক্ষেপ যা যুদ্ধাপরাধকে উৎসাহ বা প্ররোচনা দেয়
তার ভাষ্য অনুযায়ী, কিছু নির্দিষ্ট ঘটনায় যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়েছে, এবং ইসরায়েলি সেনা সদস্যরা এতে জড়িত।
বাইডেন প্রশাসনের গাজা নীতির পেছনের দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গে মিলার বলেন,
“প্রশাসনের অভ্যন্তরে নীতিগত মতপার্থক্য ছিল। কিছু বড় ছিল, কিছু ছোট।”
তিনি আরও বলেন, তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন-এর মধ্যে গাজা ও ইউক্রেননীতি নিয়ে টানাপোড়েন ছিল, যা অভ্যন্তরীণভাবে সবাই জানতেন।
#গাজা
#ইসরায়েল_যুদ্ধাপরাধ
#ম্যাথু_মিলার
#মার্কিন_পররাষ্ট্রনীতি
#ফিলিস্তিন
#বাইডেন_প্রশাসন
#মধ্যপ্রাচ্য
#মানবাধিকার