ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৩ মে ২০২৫
আপডেট : ২৩ মে ২০২৫
📍 ঘটনাস্থল: জাতীয় প্রেস ক্লাব
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ১০ দফা দাবিতে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ বক্তব্য দেন। বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতির আয়োজনে সমাবেশে বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
🛠️ শ্রমিকদের দাবি এবং রাজনৈতিক প্রতিচ্ছবি
সমাবেশে সাকি বলেন, "শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করা না গেলে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়।"
তিনি শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে বলেন, "সরকারকে শ্রমিক অধিকার রক্ষায় আরও দায়বদ্ধ হতে হবে।"
🗨️ ক্ষমতার ভারসাম্যহীনতা নিয়ে মন্তব্য
৫ আগস্টের ঘটনার পরও ক্ষমতার কেন্দ্রীভবন অব্যাহত রয়েছে বলে অভিযোগ করে সাকি বলেন, “একজন ব্যক্তির হাতে এখনো ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত। গণতান্ত্রিক কাঠামো গঠনে নতুনভাবে ভাবতে হবে।”
⚖️ আলোচনার কেন্দ্রে শ্রম আইন
গার্মেন্ট খাতে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, সম্মানজনক মজুরি এবং ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।
তিনি বলেন, “শ্রম আইন আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা প্রয়োজন। বর্তমানে প্রচলিত আইনের দুর্বলতা ও ফাঁকফোকর সংশোধন জরুরি।”
📢 সংগ্রামের ডাক
জোনায়েদ সাকি তার বক্তব্যে স্পষ্ট করে দেন, “অধিকার অর্জনে সংগ্রামের কোনো বিকল্প নেই। অতীতেও লড়েছি, ভবিষ্যতেও সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে।”
⚠️ সতর্ক থাকার আহ্বান
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সাকির বক্তব্য থেকে স্পষ্ট—বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় একটি অন্তর্বর্তীকালীন সমাধান ছাড়া অস্থিরতা আরও বাড়তে পারে।
সংশ্লিষ্ট মহলকে দায়িত্বশীল আচরণ ও সুস্পষ্ট কর্মপরিকল্পনার আহ্বান জানানো হয়েছে।