Admin
প্রকাশ : 3 সপ্তাহ আগে
আপডেট : 3 সপ্তাহ আগে
গতকাল বুধবার দুপুরে প্রধান কার্যালয়ে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ১৩ কোটি ৬১ লাখ ১২ হাজার ৫৩৩ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন এবং নিজ ও প্রতিষ্ঠানের নামে ৫৭টি ব্যাংক হিসাবে ৪৪৫ কোটি ২৩ লাখ ৭৪ হাজার ৩৯ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করায় মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুর্নীতি ও ঘুষ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে এর রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করার অপরাধে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) (৩) ধারায় দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ জিন্নাতুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
অপর মামলায় ওমর ফারুক চৌধুরীর স্ত্রী নিগার সুলতানা চৌধুরীর বিরুদ্ধে নিজ নামে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২ কোটি ২৩ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৯ টাকার সম্পদ অর্জন এবং নিজ নামে ১১টি ব্যাংক হিসাবে ৪ কোটি ৩৫ লাখ ১০ হাজার ৮৪৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করায় মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এই মামলায় নিগার সুলতানা চৌধুরী ও তার স্বামী মো. ওমর ফারুক চৌধুরীকে আসামী করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ জিন্নাতুল ইসলাম বাদি হয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) (৩) ধারা এবং দন্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলাটি দায়ের করেন।