ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ১৫ জুলাই ২০২৫
আপডেট : ১৫ জুলাই ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, “তিস্তা মহাপরিকল্পনা মূলত বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ একটি প্রকল্প। সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য দুই দেশের সম্মতির প্রয়োজন রয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে মাঠ পর্যায়ের কাজ শেষ করেছি এবং বাস্তবায়নের পথে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।”
তিনি জানান, আগামী ১৭ জুলাই বিশেষজ্ঞদের নিয়ে পাঁচটি মূল বিষয়ের ওপর চূড়ান্ত আলোচনা হবে। এরপর প্রস্তাবনাটি সরকারের অনুমোদনের জন্য যাবে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ERD) এর মাধ্যমে সেটি পাঠানো হবে চীনা কর্তৃপক্ষের কাছে। তারা বিস্তারিত রিপোর্ট চূড়ান্ত করলেই শুরু হবে বাস্তব বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া।
উল্লেখ্য, তিস্তা নদী অববাহিকায় ব্যাপক নদীভাঙন, বন্যা ও পানি সংকট দীর্ঘদিনের সমস্যা। এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে নদী ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
সৈয়দপুর থেকে কুড়িগ্রামের উদ্দেশে সড়কপথে রওনা দেওয়ার সময় উপদেষ্টার সঙ্গে ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মো. নায়িরুজ্জামান, সৈয়দপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নুর-ই আলম সিদ্দিকী এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
#তিস্তা_মহাপরিকল্পনা #পরিবেশ_উপদেষ্টা #সৈয়দা_রিজওয়ানা_হাসান #বাংলাদেশ_চীন #নদী_ব্যবস্থাপনা #পানি_সম্পদ #তিস্তা_নদী #জলবায়ু_পরিবর্তন #ERD #উন্নয়ন_প্রকল্প