ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৩ জুলাই ২০২৫
আপডেট : ২৩ জুলাই ২০২৫
ডিএসইএক্স (প্রধান সূচক):
🔼 ৯৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫,৩৬৪ পয়েন্টে
📈 বৃদ্ধির হার: ১.৭৭% (জুলাইয়ে সর্বোচ্চ)
ডিএস৩০ সূচক:
🔼 ৫৬.৩১ পয়েন্ট বেড়ে ২,০৮৬ পয়েন্টে
ডিএসই শরিয়াহ সূচক:
🔼 ১৬.৮০ পয়েন্ট বেড়ে ১,১৭৮ পয়েন্টে
বুধবার:
💵 ৯৮৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা
মঙ্গলবার:
💵 ৭৭৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা
বৃদ্ধি:
➕ ২১১ কোটি টাকা (প্রায় ২৭.২% বেশি)
বুধবার মোট ৩৯৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেনে অংশ নেয়। এর মধ্যে—
🔼 দাম বেড়েছে: ২১৮টির
🔽 দাম কমেছে: ১০২টির
➖ অপরিবর্তিত: ৭৯টি
৯ জুলাই: ডিএসইএক্স ৫ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করে
১৪ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত: সূচক প্রতিদিন বেড়েছে
লেনদেন:
১৪ জুলাইয়ের আগের সপ্তাহে ছিল ~৫০০ কোটি টাকার আশেপাশে
বর্তমানে ধারাবাহিকভাবে ৭০০–৯৮০ কোটির মধ্যে লেনদেন
বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কয়েকটি কারণ মিলে বাজারে এই ইতিবাচক ধারা তৈরি হয়েছে—
💵 ডলারের বিপরীতে টাকার শক্তিশালী হওয়া
→ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি
🏦 সঞ্চয়পত্রে সুদহার কমে যাওয়া
→ বিনিয়োগকারীরা বিকল্প লাভজনক মাধ্যম হিসেবে শেয়ারবাজারে ঝুঁকছেন
📊 ২০২৫ সালের বাজেটে শেয়ারবাজারবান্ধব ঘোষণা
→ যেমন কর ছাড়, তালিকাভুক্তির সুযোগ সম্প্রসারণ, স্বচ্ছতার উদ্যোগ
🧮 মূল্যস্ম্ফীতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে
→ মানুষের সঞ্চয়ের প্রবণতা বাড়ছে
অর্থনীতিবিদ ড. মাহমুদ রশিদ বলেন:
“এই প্রবৃদ্ধি অনেকাংশেই মনস্তাত্ত্বিক, বাজেট-পরবর্তী আশা থেকেই সূচক বাড়ছে। তবে এ ধারা বজায় রাখতে হলে স্বচ্ছ নিয়ন্ত্রণ, ভালো কোম্পানির আইপিও এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে।”
জুলাই মাসের মাঝামাঝিতে এসে ডিএসইর সূচক ও লেনদেন একইসঙ্গে বাড়ছে—এটা নিঃসন্দেহে বাজারের জন্য একটি ইতিবাচক বার্তা। তবে বিশ্লেষকরা সতর্ক করছেন, দীর্ঘমেয়াদি টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য ভূমিকা রাখতে হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের।
#DSE
#পুঁজিবাজার
#সূচক
#লেনদেন
#শেয়ারবাজার
#অর্থনীতি
#বিনিয়োগ