ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৭ মে ২০২৫
আপডেট : ২৭ মে ২০২৫
তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, যারা এই বাস্তবতা বুঝবে না, তাদের কোনো রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই।
"রাজনীতিতে সংস্কার ও পরিবর্তন অনিবার্য"
আমীর খসরু বলেন, “আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনতে হবে এবং সেটিকে অব্যাহত রাখতে হবে।”
গণঅভ্যুত্থান ও অন্তর্বর্তী সরকারের পেছনে তিনটি শক্তি ছিল:
১. ছাত্র ও জনতার সমর্থন
২. দেশের রাজনৈতিক দলগুলো
৩. সামরিক বাহিনী
"শেখ হাসিনার পতনের ক্ষেত্রেও এই তিন শক্তির ভূমিকাই মুখ্য ছিল", উল্লেখ করেন তিনি।
আমীর খসরু বলেন, “দশ মাস পার হলেও সংস্কার প্রস্তাবনা জমা পড়লেও কোথায় ঐকমত্য, তা স্পষ্ট নয়। ফলে জাতীয় ঐক্যে বিভাজন ও অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে।”
প্রশ্ন তোলেন: “অন্তর্বর্তী সরকারকে গণতান্ত্রিক পথে ফেরাতে সমস্যা কোথায়?”
"যেসব দল বা ব্যক্তি জনগণের পরিবর্তনশীল চাহিদা বুঝবে না, তারা রাজনীতিতে টিকে থাকতে পারবে না। যারা ফ্যাসিবাদের পথে হাঁটছে, তারা কখনোই নির্বাচন চায় না।"
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি: সাইফুল হক
গণতন্ত্র মঞ্চ: শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল
সিপিবি: রুহিন হোসেন প্রিন্স
এবি পার্টি: মুজিবুর রহমান মঞ্জু
সভাপতি: শেখ আব্দুন নুর
সঞ্চালক: বাবর চৌধুরী