ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৭ মে ২০২৫
আপডেট : ২৭ মে ২০২৫
মঙ্গলবার (২৭ মে) ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে শফিকুল আলম বলেন:
“সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো দাবি থাকলে তা সচিবদের কমিটির কাছে জানাতে পারেন। কিন্তু প্রজাতন্ত্রের কর্মীরা দেশের নিয়ম মেনে চলতে বাধ্য— এটাই প্রত্যাশা।”
“সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”-এ পদোন্নতি, চাকরি নিরাপত্তা ও দায়িত্বের নতুন বিধান আনা হয়।
এতে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অসন্তোষ প্রকাশ করে আন্দোলনে নামেন।
বুধবারের (২৮ মে) জন্য ঘোষণা দেওয়া বিক্ষোভ কর্মসূচিও ছিল।
মঙ্গলবার ভূমি সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদের নেতৃত্বে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর:
আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত করেন।
তারা জানান, মন্তব্যপত্র মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে আনুষ্ঠানিকভাবে দেওয়া হবে।
নুরুল ইসলাম, কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান, বলেন:
“আলোচনা চলছে, তাই কর্মসূচি আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে।”
এই ঘটনা দেখাচ্ছে:
সরকার প্রশাসনের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কড়া অবস্থানে রয়েছে।
আবার একইসাথে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে উদ্যোগীও।
কর্মচারীদের চাপ ও অসন্তোষ উপেক্ষা না করে তা গঠনমূলক পথে পরিচালিত করার চেষ্টা চলছে।